লুৎফুন্নাহার মুন্নি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আওয়ামী পরিবারের সন্তান। তিনি ছাত্র জীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ছাত্র জীবন থেকে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন।
১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যায় শাখার সহ-সভাপতি মনোনীত হন। ২০০২ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন মুন্নি। এছাড়া ছাত্র রাজনীতি করতে গিয়ে তিনি ছাত্রলীগের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
দলের জন্য ত্যাগ এবং সংগ্রামের মূল্যায়ন হিসেবে ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লুৎফুন্নাহার মুন্নিকে নোয়াখালী-৩ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেন শেখ হাসিনা। মাঠে ময়দানে জনগনের পাশে থেকে প্রচুর কাজ করছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কণ্যা দেশরত্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ড ও উন্নয়ন সম্মিলিত সংবাদ প্রচার এবং আওয়ামীলীগ সরকারের উন্নয়ন বার্তা তৃণমূলে ছড়িয়ে দিতে নিরলসভাবে কাজ করছেন জনাবা লুৎফুন্নাহার মুন্নি ।
ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার সময় আওয়ামী লীগের দুঃসময় ছিলো। জামাত, বিএনপি সরকারের সময় আওয়ামীলীগ কে সুসংগঠিত করার জন্য রক্ত ঝরিয়েছেন। জেল জুলুম খেটেছেন , রাজপথে ছিলেন বলিস্ঠ কন্ঠস্বর। দূ-র্দিনে দলের কান্ডারী ছিলেন, ত্যাগ আর শ্রম দিয়ে আওয়ামীলীগর তৃণমূলে নেতৃত্ব দিয়েছেন। লোভ লাসসা আর ক্ষমতার দাপট জিনি করেন না তিনি জনাবা লুৎফুন্নাহার মুন্নি। জনকল্যানকর কাজে নিজকে সমসময় বিলিন করে দিয়েছেন।
আজ দলের সু-সময়, কিন্তু নিরবে ক্ষমতার বাহিরে জনাবা লুৎফুন্নাহার মুন্নি, কিন্তু তাঁর দলের জন্য শ্রম আর মেধা ও কল্যাণকর কাজ থেমে থাকে নাই। বিশ্ব মহামারি কোভিট -১৯ এর সময় জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নিজ এলাকার গণমানুষে পাশে ছিলেন। গরীব অভাবগ্রস্ত পরিবারের মাঝে অর্থ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। সবসময় দলের জন্য পরিশ্রম ত্যাগ স্বীকার করেছেন্, ভোগের রাজনীতি করেন নাই ।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখে রাজনীতির পথে হাঁটা জনাবা লুৎফুর রহমান মুন্নি। দেড় যুগেরও বেশি সময় ধরে দলের বাহিরে থেকেও নিজেকে জড়িত রেখেছেন আওয়ামী লীগের সাথে, সবার মুখে তিনি এক কথা সৎ- বিনয়ী ও পরিশ্রমী এক তরুণ নেত্রী ও সমাজসেবক।
Leave a Reply