গল্পটি ফেসবুকের। একপর্যায়ে চেনাজানা,দেখাশোনা, ভালোলাগা,ভালোবাসা। গল্পটির শুরুটা হয় খাদিজার মাধ্যমে তৃতীয় ব্যাক্তি খাদিজা তাদের দুজনকে ফেসবুকের দ্বারা হৃদয়ের মিলন ঘটিয়ে দিয়ে পরে সে হারিয়ে যাই।
তার কোনো অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাই না।তবে কি তিনি তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে এসেছিলো!এরপর থেকে শুরু হলো সাকিব-সুরাইয়ার প্রেম! প্রথম দেখা করবে দুজনের মনে একটু শঙ্কা ভয় কাজ করছে সরাসরি কখনো দেখিনাই এবার তারা দেখার উদ্দেশ্য তখন যশোর।
ফোন কলে যোগাযোগ চলছে। তারা পাশাপাশি তবুও দুজন দুজনকে কে চিনতে পারছেনা।তখন ফোনে সুরাইয়া বললো আমি মিষ্টি কালার বোরকা মাথায় হেজাব বাঁধা দাড়িয়ে আছি কালেক্টরেট ভবনের পাশে সাকিব তাকিয়ে দেখে তার পাশে ই আছে অথচো তাকে চিনতে পারিনাই। হাটতে হাটতে দুজনে গেলো যশোর পৌর পার্কের পুকুরপাড়ে গোধূলিলগ্নে সূর্যাস্ত দেখলো গল্প করলো। তাকে গোলাপ দিলো লজ্জা না পেয়ে ই গোলাপটি কেড়ে নিলো সাকিব বুঝতে পারলো ভালোবাসা সার্থক হতে চলেছে।
এদিকে প্রেমের সার্তকতার শুরুতেই প্রেমের মৃত্যুর শঙ্কা।
একপর্যায়ে সাকিব সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হাসপাতালের বেডে তার আর্তনাদ। এদিকে একই সময়ে সুরাইয়ার ফোনটিও হারিয়ে যাই!বিষয় টি কাকতালীয় হলেও সত্য। তাদের ভিতর যোগাযোগ নাই যোগাযোগের অভাবে প্রেমের ফাটল ধরলো।কথা হয়না দু-তিন মাস।সুরাইয়া নিজেকে সরিয়ে নিলো সাকিবের থেকে।সাকিবের মনে প্রশ্ন রয়ে ই যাই।পরে সুরাইয়া ফোন ক্রয় করে সাকিব ও সুস্থ হয়।
স্বাভাবিক জীবনে দুজনই ফিরে আসে। হঠাৎ সাকিব তাকে একদিন ফোন করলো। কথা হলো আবার পুরাতন কে নতুনভাবে শুরু করলো।এবার সুরাইয়ার বায়েনা বসন্তের গন্ধ মেখে গদখালি ফুলের রাজ্যে বসন্ত বরনে মেতে উঠবে।বসন্ত গন্ধ মেখে অব্যক্ত প্রেমেরা বাতাস পাই।বসন্তের দিনেই ভালোবাসা দিবস আর তাদের ভালোবাসাকে রাঙ্গিয়ে তুলবে বসন্তের আগমন।
এস বি/ সাবেরুল ইসলাম
Leave a Reply